তুরস্ক-গ্রিসে ভুমিকম্পে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ২৬।

তুরস্ক ও গ্রিসে শক্তিশালী ভূমিকম্পে নিহত মানুষের সংখ্যা বেড়ে ২৬ এ পৌঁছেছে।
ভবনগুলোর ধ্বংসস্তূপে উদ্ধারকাজ চালাচ্ছেন উদ্ধারকর্মীরা। ভূমিকম্পের কারণে সামোস দ্বীপতীরবর্তী অ্যাজিয়ান সাগরে ছোট আকারে সুনামি সৃষ্টি হয়েছে। সাগরে জলোচ্ছ্বাসের কারণে তুরস্কের পশ্চিম উপকূলের একটি শহরে রাস্তাগুলো নদীতে পরিণত হয়েছে। এএফপির খবরে এ তথ্য জানা যায়।
যুক্তরাষ্ট্রের ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) বলছে, ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল রিখটার স্কেলে ৭।
বিশ্বের সবচেয়ে বেশি ভূমিকম্প প্রবণ এলাকায় গ্রিস ও তুরস্ক অবস্থিত। ন্যাটোর সামরিক জোটের সদস্য হওয়া সত্ত্বেও প্রতিবেশী দুই দেশ চিরশত্রু।
গ্রিসের প্রধানমন্ত্রী টুইটে বলেন, ‘আমাদের মধ্যে যত মতবিরোধই থাক এটাই একসঙ্গে থাকার সময়।’ এরদোয়ান টুইটে প্রতি উত্তরে গ্রিসের প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।
তিনি বলেন, কঠিন সময়ে প্রতিবেশী দুই দেশের সংহতি খুবই মূল্যবান।
মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বলছে, দুই দেশের নতুন সম্পর্কে ওয়াশিংটন আনন্দিত।
১৯৯৯ সালে তুরস্কের উত্তর পশ্চিমে ৭.৪ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে।
এতে ১৭ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়। এর মধ্যে এক হাজার মানুষ ছিল ইস্তাম্বুলের। ২০১৭ সালের জুলাই মাসে গ্রিসে ভয়াবহ ভূমিকম্প আঘাত হানে।
- « অবশেষে পুরোপুরি করোনা মুক্ত হলেন পর্তুগিজ ও সাবেক রিয়াল মাদ্রিদ সুপারস্টার ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদো।
- শিক্ষার্থী করোনা পজিটিভ সনাক্ত হওয়ায় বন্ধ ঘোষণা করা হল সিডনির একটি স্কুল »