তলিয়ে গেছে নগরীর আগ্রাবাদ মা ও শিশু হাসপাতাল।

প্রতি বছরের ন্যায় এবারও রক্ষা হলো না চট্টগ্রামের মা ও শিশু হাসপাতালের। সেই বৃষ্টি এবং জোয়ারের পানিতে আবারও হাসপাতালের নিচতলা হাঁটু পানিতে তলিয়ে গেল।ফলে রোগী নিয়ে দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে স্বজনদের।

মা ও শিশু হাসপাতালের দায়িত্বশীলরা জানান, বহুদিন ধরে এ সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছেন তারা।বর্ষা মৌসুমে আমাদের এ সমস্যা পোহাতে হয়। বৃষ্টির পানি এবং জোয়ারের পানি এক সঙ্গে হওয়ার কারণে এ সমস্যা।
সোমবার সকাল থেকেই ধীরে ধীরে হাঁটু পানিতে জমে উঠছে চট্টগ্রামের মা ও শিশু হাসপাতালটিতে। এক পর্যায়ে হাসপাতালের ভেতরে পানি জমে হাটুঁ পর্যন্ত চলে আসে। ফলে শিশু বিকাশ কেন্দ্র, জেনারেল ওয়ার্ড, বহির্বিভাগ ও প্রশাসনিক কার্যালয় বন্ধ করে উপরে কার্যক্রম চালানো হচ্ছে।
বৃষ্টির কারণে চট্টগ্রাম নগরীর নিম্নাঞ্চলের সাধারণ মানুষ চরম দুর্ভোগে পড়েছেন। নগরীর কয়েকটি এলাকার বাসিন্দা জলাবদ্ধতায় আটকে ছিল টানা ৪ ঘণ্টারও বেশী। তাছাড়া নগরীর গুরুত্বপূর্ণ এলাকা মা ও শিশু হাসপাতাল, আগ্রাবাদ, হালিশহর, রামপুর, শুলকবহর, কাপাসগোলা, সিডিএ আবাসিক এলাকা, বহদ্দারহাট, ২নং গেইট, মুরাদপুরসহ কয়েকটি এলাকা হাটুঁ পানির নিচে তলিয়ে যায়।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চট্টগ্রামের জলবদ্বতা নিরসনের জন্য পাঁচ হাজার কোটি টাকা বাজেট দিয়েছেন,তারই কাজ হিসাবে নগরীর ড্রেন এবং খাল খনন কাজ চলমান।
যে ময়লা ড্রেন থেকে এত টাকা খরচ করে পরিস্কার করল তা কতৃপক্ষের গাফলতির কারনে আবার বৃষ্টির পানির সাথে ড্রেনেই পড়ে ফলে ড্রেইনে পানি যাওয়ার ব্যবস্থা থাকে না যার কারণে অল্প বৃষ্টি হলেই পানি জমে যায় নগরীর গুরুত্বপূর্ণ সড়কগুলোতে।
- « সিডনি সিটিকে কোভিড-১৯ এর হটস্পট ঘোষণা করেছে।
- ভিক্টোরিয়ায় ছয় সপ্তাহ পরে চার ধাপের নিষেধাজ্ঞা শিথিল করতে সক্ষম হবে? »